এই এক বছর আগে মাম শুধু আমার ছিল কিন্তু এখন………এখন সে অন্য কারোর সম্পত্তি । যখন আমার বাড়ি থেকে অপমান করে মাম কে তাড়িয়ে দিয়েছিল তখন মাম কাঁদতে কাঁদতে নিজেকে শেষ করতে গেলে ওর ছোট বেলার বন্ধু শুভম ওকে বাঁচিয়েছিল। সেই খারাপ সময় আমি ওর পাশে থাকতে পারিনি কিন্তু শুভম ওর ভরসা হয়ে উঠেছিল। ওর বাড়ির লোকও শুভম কে খুব পছন্দ করত তাই এক কথায় জোর করেই কোন এক মন্দিরে গিয়ে মাম এর বাবা-মা , মামের সাথে শুভম এর বিয়ে দিয়ে দেয়।
কিশোরগঞ্জ জেলা আইনজীবী সহকারী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত।
“সমস্ত শিশুই তাদের here স্কুল ক্যারিয়ার শুরু করে উজ্জ্বল কল্পনা, উর্বর মন এবং তারা যা চিন্তা করে তার সাথে ঝুঁকি নেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে।” – কেন রবিনসন
স্কুল জীবনের প্রেম মানেই আমার অস্তিত্ব।
হাই, আমি সুদেষ্ণা জানা। আমার প্যাশন লেখালেখি করা। আমি একজন লেখিকা। মানুষকে এন্টারটেইনমেন্ট করতে পছন্দ করি। তাই বিনোদন সংক্রান্ত বিষয় লেখালেখি করতে বেশি পছন্দ। দর্শকদের এন্টারটেইনমেন্ট দেওয়ার জন্য বিশ্বের সমস্ত ধরণের বিনোদন নিউজ তাদের কাছে এগিয়ে দেওয়াই আমার কাজ। বিভিন্ন ধরণের বিনোদন পেতে আমাদের এই পেজে অনুসরণ করুন।
আবার…..! ওই নামে ডাকতে বারণ করেছি না তোমায় তাও ওই নামেই ডাকবে বলো?
বাড়ি ফিরে এসে পুকুর ঘাটের সিঁড়িতে বসে আমাদের আবার একটা আড্ডা জমে গেলো। আস্তে আস্তে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হলো। আকাশে একটা বড় চাঁদ উঠল। বেলি ফুলের ঘ্রাণে পরিবেশটা মৌ মৌ করে উঠলো। কিছুক্ষণ পর ছেলেদের দলও আমাদেরকে খুঁজতে খুঁজতে পুকুর পাড়ে চলে আসলো। মামাতো ভাই হারুন একটা প্যাকেট এগিয়ে দিয়ে বললো ,”এই-যে চৈতি আপার জন্য মুরাদ ভাই মাগুরা থেকে কবুতরের চপ এনেছে, এই নাও।”
“খেলতে খেলতে ঝগড়া আবার খেলতে খেলতেই বন্ধুত্ব, স্কুল জীবনের সেই দিন গুলো আজও খুব মনে পড়ে।”
তারপর সবাই মিলে মুরাদ ভাইকে চাপাচাপি করতে লাগলো একটা গান গাওয়ার জন্য। কিন্তু সে কিছুতেই গান গাইবে না। অনেক অনুরোধের পর তাকে কোনমতে রাজি করানো গেল। কিন্তু তিনি শর্ত জুড়ে দিলেন। তার পর আমাকেও গান গাইতে হবে। আমি রীতিমতো আঁতকে উঠলাম। না না করতে করতে আমি ওখান থেকে পালিয়ে যেতে চাইলাম। কিন্তু সবাই আমাকে জোর করে ধরে বসিয়ে দিল। ছোট খালা বলল,” তোর সমস্যা কোথায় তুই তো বাসায় গান শিখিস , আমাদের আজকে শোনাবি”।
সামান্য অভিমানই যদি কাঁটাতে না পাড়ি, তাহলে সারাটা জীবন কাটাব কিভাবে?
তুমি আমাকে না বুঝেই গুন্ডা ‘বখার্টে নাম দিয়ে দিলে। আচ্ছা ওসব কথা থাক ‘আমার জন্য আপনাদের সবার আজকের এই সুন্দর পার্টিটা নষ্ট হয়ে গেলো তার জন্য আমি আপনাদের সবার কাছে থেকে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। পারলে আপনারা সবাই আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন। ও আরেকটা কথা শুভ জন্মদিন দিশা। আচ্ছা আমি এখন চলি।
“এটা কি করে লাগলো মাম?” “গৌরব ,একটা সময় আমরা সময়কে অতিক্রম করেছিলাম……আর এখন সময় আমাদের অতিক্রম করছে …. আবার দেখা হবে গো । বাচ্চাটা না খেয়ে আছে বোধ হয়……আমি যাই।” এই বলে মাম চোখের জল আড়াল করে দৌড়ে সামনের বিল্ডিংটার সিড়িতে উঠে গেলো । গৌরবের মুখটা ম্লান হয়ে গেলো । মামের চলে যাওয়া টা এক মনে দেখতে দেখতে কি যেন ভাবতে শুরু করলো ।
“আমার হাড় কালা করলাম রে…..”গানটা পরিবেশ কে আরো মোহনীয় করে তুলল,।
স্কুলজীবনে শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের জীবনে সঠিক পথে চলার শিল্প শেখান। তারাই আমাদের জ্ঞানের দিকে পরিচালিত করেন।
Comments on “প্রতিলিপি প্রেমের গল্প - An Overview”